সেমিফাইনালে মরক্কোর বিপক্ষে ফ্রান্সের জয়টা ছিল ২-০ গোলের। এই ম্যাচে ফ্রান্সের প্রথম গোলটি করেছিলেন ডিফেন্ডার থিও হার্নান্দেজ। পুরো টুর্নামেন্টে অসাধারণ খেলেছেন তিনি।
পগবা নেই, কান্তে নেই। কিন্তু তাদের অভাব বুঝতেই দেয়নি তরুণ শুয়েমিনি। রিয়ালের এই তরুণ ফ্রান্সের বিশ্বকাপের যাত্রাপথে অন্যতম সেরা তারকা ছিলেন।
এবারের সেরা তরুণ খেলোয়াড়ের পুরষ্কার তার হাতেও উঠতে পারে। এছাড়া ভারানে, কোনাটে এবং কোম্যান এবারের বিশ্বকাপে ফ্রান্সের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
এই মোট ৫জন তারকা ফাইনালের আগেই পরেছেন শঙ্কায়। ফ্রান্সের গনমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এই ৫ জন ফুটবলার আজকে অনুশীলন করতে পারেননি।
যদিও তাদের কারওই অবস্থা গুরুত্বর নয়, কারও সর্দি, কারও হালকা জ্বরের খবর পাওয়া গেছে।